শীতে বাচ্চাদের মাথা ঘামার কারণ এবং ত্বকের যত্ন
আপনি কি এই শীতে আপনার বাচ্চাকে নিয়ে খুব চিন্তিত যে কিভাবে তাদের যত্ন নিবেন
এবং বিভিন্ন প্রকার শীত জনিত রোগ থেকে রক্ষা করবেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার
জন্য এখানে আমরা শীতে বাচ্চাদের মাথা ঘামার কারণ এবং শীতে বাচ্চাদের জন্য
কোন ক্রিম ভালো এ সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
আপনি যদি আপনার বাচ্চাকে এই শীতে সুস্থ রাখতে চান ভালো রাখতে চান তাহলে আমাদের এই
আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে একবার পড়ুন। তাহলে আপনার সব চিন্তা দূর হয়ে যাবে।
সূচিপএঃ শীতে বাচ্চাদের মাথা ঘামার কারণ এবং ত্বকের যত্ন
ভূমিকা
বাঙালির জীবনে শীতকাল যেমন একটি আনন্দময় সময় তেমনি অনেকের আবার চিন্তারও
কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ এই শীতকালে ছোট বাচ্চাদের বিভিন্ন রকম ঠান্ডা জনিত
সমস্যা দেখা দেয় যেমন সর্দি কাশি, গলা ব্যথা, জ্বর, নিমোনিয়া, ডায়রিয়া
ইত্যাদি। তাই শীতকালে এলেই আমাদের ছোট বাচ্চাদের প্রতি দায়িত্ব ও যত্নটা একটু
বেড়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়
এই শীতকালে আমরা আমাদের বাচ্চাদেরকে বিভিন্ন ঘরোয়া উপায় এর মাধ্যমেও
বাসাতেই চিকিৎসা দিতে পারি। আজ আপনাদের মাঝে এ সকল বিষয় আরো বিস্তারিত হবে
আলোচনা করব। তাই পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
শীতকালে বাচ্চাদের যত্ন
ছয় ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। বাংলাদেশে প্রতিবছর ছয়টি ঋতু বিরাজ করে। এই ছয়টি ঋতু
প্রভাব প্রায় 6 রকম। তার ভেতরে শীতকাল হল একটি শীতকালে তাপমাত্রা অনেক কম থাকায়
বাংলাদেশে এ সময় প্রচুর শীত পড়ে। যার ফলে এ সময় ছোট বাচ্চাদের ভালোভাবে যত্ন
না নিলে বিভিন্ন রকম সমস্যা হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ শীতে চুলের যত্নে ঘরোয়া উপায়
শীতকালে প্রচুর পরিমাণ তাপমাত্রা উঠানামা করে যার ফলে বাচ্চাদের সর্দি
কাশি, জ্বর, গলা ব্যথা, ঘন ঘন পায়খানা ইত্যাদি হয়ে থাকে। এছাড়াও এ সময়
বাচ্চাদের শরীরে ভিটামিনের পরিমাণ অনেক কমে যায়। আর ভিটামিনের অভাবে তাদের
বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয় যেমন ঠোঁট ফাটা, পা ফাটা, শরীর খসখসে ইত্যাদি।
তাই শীতকালে প্রতিদিন তাদেরকে সকাল ১১ টা থেকে ১২ টার মধ্যে কমলা অথবা
মাল্টা খাওয়াতে হবে এতে করে তাদের শরীরে ভিটামিনের অভাব পূরণ হবে। এবং শীতকালে
যেসব সবজি পাওয়া যায় সে সবচেয়ে তাদেরকে বেশি বেশি খাওয়াতে হবে। এছাড়াও সেটা
আমরা যেটি সবচেয়ে বেশি ভুল করি তা হল বাচ্চাকে ঠান্ডা লাগবে বলে গোসল করায় না।
এটি আমাদের সবচেয়ে ভুল একটি ধারণা। কারণ গোসল না করানোর কারণে বাচ্চাদের
শরীরে সর্দি এবং কাশি বসে যাই। তাই তাদেরকে নিয়ম করে প্রতিদিন উসুম কুসুম গরম
পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে তাহলে তাদের সর্দি কাশি হবে না। এবং শীতকালে সকালের
রোদ অনেক গুরুত্বপূর্ণ এটিতে ভিটামিন সি থাকে তাই প্রতিদিন বাচ্চাকে সকালের রোদে
নিয়ে বসতে হবে।
এবং সব সময় বাচ্চাদেরকে শীতের মোটা কাপড় পরিয়ে রাখতে হবে যাতে করে তাকে
ঠান্ডা না লাগে। আর এভাবে আপনারা যদি শীতকালে আপনাদের বাচ্চাদের যত্ন নেন তাহলে
তারা সুস্থ থাকবে।
শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন
আমরা সবাই আমরা আমাদের ত্বকের যত্ন নিয়ে থাকি। কিন্তু শীত এলে ত্বকের যত্নে যেন
কোন কমতি থাকে না। সেই সাথে শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকেও বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা
যায় যেমন হাত ফাটা ,ঠোঁট ফাটা, পা ফাটা, শরীর খসখসে ইত্যাদি। বাচ্চাদের ত্বকের এ
সকল সমস্যার দূর করার জন্য আমাদের যা করণীয় তা হল। শীতকালে বাচ্চাদের ত্বক অনেক
বেশি ড্রাই এবং সূক্ষ্ম থাকে।
আরো পড়ুনঃ শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়
তাই বাচ্চাদেরকে গোসলের আগে ভালোভাবে অলিভ অয়েল অথবা সরিষার তেল মাখাতে
হবে। এই কাজটি করতে হবে সকাল ১০ টা থেকে ১২টার মধ্যে কারণ সে সময় শীতের প্রভাবটা
একটু কম থাকে এবং রোদ উঠে। এবং তেলটি খুব ভালোভাবে বাচ্চার গায়ে মালিশ করতে হবে
এর ফলে বাচ্চাদের শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে এবং বাচ্চা সুস্থ থাকবে।
এছাড়াও নবজাতক বাচ্চাদেরকে বিভিন্ন প্রকার মশ্চারাইজেশন ব্যবহার করতে হবে
যাতে তাদের দখ অনেক ভালো থাকে। এছাড়াও তাদেরকে বিভিন্ন প্রকার শীতের শাকসবজি
খাওয়াতে হবে। কারণ শীতের শাকসবজিতে পূজোর পরিমাণ ভিটামিন এবং নিউট্রিশন থাকে যা
বাচ্চাদের শারীরিক বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে।
শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো
শীতে আপনার সন্তানের জন্য বা আপনার ছোট বাচ্চার জন্য কোন ক্রিম বা প্রসাধনী
সবচেয়ে বেশি উত্তম এ সম্পর্কে জানাবো। শীতে তাপমাত্রা কম থাকার কারণে বাচ্চাদের
ত্বক অনেক বেশি শুকনো ও রুক্ষ হয়ে যায়। যার ফলে ত্বককে খসখসে রুক্ষতার ভাব থেকে
রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন মশ্চারাইজেশন ক্রিম ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
শীতের মধ্যে ঠোঁটে আমরা যেটি ব্যবহার করি ভেসলিন আপনি চাইলে এটি আপনার
বাচ্চার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। যা আপনার বাচ্চা ঠোঁটের আদ্রতা ধরে রাখতে অতি
কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এছাড়া শীতের সময় বাচ্চাদের বুকে এবং পিঠে যদি সরিষার
তেল মালিশ করা যায় তাহলে সেটি আরো ভালো হয়।
আরো পড়ুনঃ শীতে ত্বকের যত্নে ক্রিম
এছাড়াও ছোট বাচ্চাদের জন্য বর্তমান যুগে সবচাইতে ভালো মশ্চারাইজেশন ক্রিম
হচ্ছে বেবি লোশন। এটির ফলে বাচ্চাদের ত্বক অনেক ভালো থাকে। এছাড়াও আপনি
বাচ্চাদের জন্য জনসনের যে কোন ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন কারণ এটি ডাক্তারও
বাচ্চাদেরকে ব্যবহার করতে বলে।
শীতে বাচ্চাদের মাথা ঘামার কারণ
ছোট বাচ্চাদের সবচেয়ে কমন একটি বিষয় হলো মাথা ঘামা। একটি নবজাতক শিশু এক মাস
বয়স থেকে প্রায় তিন থেকে চার বছর পর্যন্ত বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর পর মাথা
প্রচন্ড পরিমাণে ঘেমে যায়। এছাড়া মাঘ মাসের প্রচন্ড শীতেও তাদের মাথা প্রচুর
পরিমাণে ঘামে। যার ফলে বাচ্চাদের মা-বাবা অনেক সময় চিন্তা করে যে বাচ্চার কোন
রোগ হলো কি।
আরো পড়ুনঃ শীতকালে মুখে কি মাখা উচিত
আমরা বলব এটাতে ভয়ের কিছুই নেই এটা কোন রোগ নয়। ছোট বাচ্চাদের শরীরের
থেকে মাথা অনেক বেশি গরম থাকে যার ফলে তাদের মাথা প্রচুর পরিমাণ ঘামে। এছাড়াও
একটি শিশু জন্মের পর থেকেই খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পেতে থাকে। আমরা খেয়াল করলে
দেখতে পাবো যে একটি শিশু জন্মের পরে পাঁচ মাসে তার ওজন ডবল হয়ে যায়। এভাবে নয়
মাসে আরো তিন গুণ বেড়ে যায়।
এ সময় তার মাথা খুব দ্রুত বড় হতে থাকে এবং অনেক তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পেতে
থাকে। যার ফলে তার ভেতরে মেটাপলিজম গুলো অনেক বৃদ্ধি পেতে থাকে। একটি মেশিন যখন
সব সময় চলতে থাকে তখন তা প্রচুর পরিমাণে গরম হয়ে যায়।
সে ক্ষেত্রে একটি নবজাতক শিশুকেও বা বাচ্চাটিকে একটি মেশিনের সাথে তুলনা
করা যায়। তাই বলা যায় যে শিশুরা জন্মের পর থেকে খুব দ্রুত তাদের দৈহিক গঠন
বৃদ্ধি পেতে থাকে। যার ফলে তার শরীর এবং মাথা প্রচুর পরিমাণে ঘামে।
শীতে বাচ্চাদের ঠান্ডা
শীতকাল এলে অনেক মানুষ শীতকালকে উপভোগ করতে ব্যস্ত সময় পার করে। আর কেউ কে*-উ
শীতের সময় না না জায়গায় ঘুরতে যায়। কিন্তু এই শীতের সময় সবচেয়ে বেশি ভাইরাস
এবং রোগ মানুষের শরীরে হয়ে থাকে।
বিশেষ করে শীতকালে বাচ্চাদের বিভিন্ন রকম রোগ বালাই হয়ে থাকে। কারণ একজন
প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের শরীরে থেকে থেকে ছোট শিশু বাচ্চাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা অনেক কম। যার ফলে একটু কিছুতেই তাদের শরীরে বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধে। বিশেষ
করে শীতকালে তো কোন কথাই নেই বাচ্চাদের জন্য শীতকাল হলো খুবই খারাপ একটি সময়।
আরো রপড়ুনঃ রাতে ত্বকের যত্ন
কারণ শীতকালে বাচ্চাদের ঠান্ডা জনিত অনেক রোগ বালাই হয়ে থাকে যেমন জ্বর,
সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, ইত্যাদি। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ছয়টি ঋতুর
মধ্যে মানুষের শরীরে রোগ বালাই সৃষ্টি করে এই শীতকাল।
যার ফলে শীতকালে খুব সাবধানতার সাথে চলাফেরা করতে হবে। বিশেষ করে ছোট
বাচ্চাদের শীতে সুরক্ষিত রাখতে শীতের জামা কাপড় পড়াতে হবে। এবং বাইরে বের হলে
মোটা জ্যাকেট অথবা কানের টুপি ব্যবহার করতে হবে যাতে করে ঠান্ডা না লাগে।
বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া উপায়
শীতকালের এই সবচেয়ে বেশি বাচ্চারাই অসুস্থ হয়ে থাকে। কারণ তাদের শরীরে রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কম থাকে। শীতকালে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগার ফলে ঠান্ডা জনিত
বিভিন্ন রোগ হয় যেমন সর্দি কাশি, গলা ব্যথা, ডায়রিয়া ইত্যাদি। সর্দি কাশি
বেশিরভাগ ভাইরাস নামক জীবাণু দ্বারা হয়ে থাকে। এসব ভাইরাস কারো হাঁচি এবং কাশির
মাধ্যমে বাতাসে পেরিত হয়।
তাই আমরা শীতকালে বাচ্চাদের ঠান্ডা জড়িত এসব রোগের প্রতিকার ঘরোয়া উপায়
এর মাধ্যমে আপনাদের কাছে জানাবো।
১। ঠান্ডা লাগার ফলে শিশুদের অনেক সময় গলা ব্যথা হয়ে থাকে। গলা ব্যথা হলে এক
গ্লাস গরম পানির সাথে লবণ মিশিয়ে প্রায় দুই থেকে তিন দিন গড়গড়ি করলে গলা
ব্যথা ভালো হয়ে যাবে। এটি চার থেকে পাঁচ বছরের শিশুর জন্য কার্যকারী।
২। এছাড়াও ঠান্ডা লাগার কারণে শীতে বাচ্চাদের গলা ব্যথার সাথে কাশি ও হয়ে থাকে।
এর জন্য আপনি আপনার এক গ্লাস কুসুম কুসুম গরম পানির সাথে এক চামচ মধু এবং লেবু
মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন এতে করে তার কাশি ভালো হয়ে যাবে। এছাড়াও কাশির জন্য যদি
তুলসী পাতার রস খাওয়াতে পারেন তাহলে আরো ভালো হয়। এটি আরো মাস বয়সী শিশুর জন্য
প্রয়োজন।
৩। আপনার বাচ্চা যদি ঠান্ডা লাগার কারণে সর্দি লাগে তাহলে আপনি গরম পানির সাথে
নিমপাতা ফুটিয়ে এটির বাষ্প তার নাকে দিয়ে সর্দি ভালো করতে পারেন। এতে করে তার
যদি নাক বন্ধ হয়ে থাকে তাহলে না খুলে যাবে।
৪। এছাড়াও বাচ্চাদের সর্দি-কাশি গলা ব্যথা জ্বর ইত্যাদি দূর করার জন্য বাসাতেই
কিছু টোটকা ওষুধ বানানো যায়। সেটি বানাতে প্রয়োজন মধু বাতাবি লেবু এবং দারচিনি।
৫। এরপর একটি ফ্লাইং প্যানে মধুটি এবং লেবুর দুই ফোটা রস ভালোভাবে গরম করে নিতে
হবে। এরপরেতে দারচিনি এবং লং দিতে হবে। তারপর এটি উষুন-কুসুম গরম অবস্থায়।
বাচ্চাকে খাওয়াতে হবে
আর এভাবে যদি আপনারা আপনাদের বাচ্চাদের শীতকালে যত্ন নিতে পারেন এবং সর্দি কাশি
জ্বর হলে এসব ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে আপনাদের বাচ্চা শীতকালে
সুস্থ থাকবে।
বাচ্চাদের সর্দি হলে কি খাওয়া উচিত
আবহমান বাঙ্গালীদের কাছে শীতকাল হলো সবচেয়ে ভালো এবং আনন্দময় একটি সময়।
বাঙ্গালীদের কাছে এটি যেমন আনন্দের সময় ছোট বাচ্চাদের কাছে তেমনি খারাপ একটি
সময়। কারণ এ সময় ছোট বাচ্চাদের বিভিন্ন রকমের ঠান্ডা জড়িত রোগ হয়ে থাকে সর্দি
কাশি জ্বর গলা ব্যথা ইত্যাদি। বিশেষ করে এই সময় বাচ্চাদের সর্দি বেশি হয়ে থাকে।
তাই এ সময় তাদের খাওয়া দেওয়ার উপর বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দিতে হবে।শিশুদের
খাবারে সুষম খাদ্য রাখতে হবে যাতে করে তাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক
বারে। এছাড়াও শীতে সর্দি কাশির মূল কারণ হচ্ছে ভিটামিন সি এর অভাব।
শীতে বেশিরভাগ রোগ হয় এই ভিটামিন সি এর অভাবে। তাই শিশুদেরকে বেশি বেশি
করে কমলা মাল্টা বাতাবি লেবু ইত্যাদি খাওয়াতে হবে এগুলোতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন
সি থাকে। বাচ্চা যদি সর্দি অথবা কাশি হয় তাহলে আপনারা ঘরে বসেই তার জন্য ওষুধ
তৈরি করতে পারবেন। যদি বাচ্চার শুকনো কাশি হয় তাহলে আপনি মধু এবং তুলসী পাতার রস
খাওয়াতে পারেন।
এতে করে তার কাশি দু-একদিনের মধ্যেই ভাল হয়ে যাবে।এছাড়াও বাচ্চাকে
প্রতিদিন গরম পানি খাওয়াবেন এবং গরম পানি দিয়ে গোসল করাবেন। ঠান্ডা পানি ভুলেও
ব্যবহার করা যাবে না। এবং প্রতিদিন গরম পানি দিয়ে বাচ্চাকে গড়গড়ি করাবেন তাতে
করে তার গলা ব্যথা দূর হবে। এবং সর্দি কাশির ভাবটাও অনেকটা কমে যাবে।
লেখকের মন্তব্য
এই শীতে কিভাবে আপনি আপনার ছোট বাচ্চাদের যত্ন নিবেন এবং বিভিন্ন প্রকার সর্দি
কাশি জ্বর থেকে তাদেরকে রক্ষা করবেনএ সকল বিষয় সম্পর্কে যদি আপনি আমাদের এই
আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পারেন।তাহলে এই আর্টিকেলটি অন্যদেরও শেয়ার করুন।
rsfahim it নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url