দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার ঘরোয়া উপায় জানুন
প্রিয় পাঠক আপনারা যদি দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার ঘরোয়া উপায় এবং দাঁতের
মাড়ি ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য
প্রযোজ্য। কারণ আর্টিকেলে আমরা এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
তাই আপনি যদি আপনার দাঁতের মাড়ির ক্ষয় রোধ করতে চান তাহলে আমাদের সম্পূর্ণটা
একবার পড়ুন আশা করি আপনি উপকৃত হবেন।
সূচিপএঃ দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার ঘরোয়া উপায় জানুন
দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার ঘরোয়া উপায়
আপনি যদি দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার ঘরোয়া উপায় যেগুলো রয়েছে সেগুলো ঠিকঠাক
মতো মেনে চলেন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করতে পারবেন।
আমাদের শরীরের মধ্যে যতগুলো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ রয়েছে তার মধ্যে দাঁত হলো অন্যতম।
কারণ আমাদের শরীরকে ভালো এবং সুস্থ রাখার জন্য প্রতিনিয়ত খাবার খাওয়া
অনেক প্রয়োজন। আর এ সকল খাবারকে আমাদের শরীরের মধ্যে পাচন প্রক্রিয়ার জন্য
সাহায্য করে এই দাঁত।
আরো পড়ুনঃ গরমে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন নেওয়ার উপায়
দাঁত যদি না থাকতো তাহলে আমাদেরকে প্রতিটা খাবার গিলে খেতে হতো যার ফলে এই
খাবারটি আমাদের পেটের মধ্যে গিয়ে গ্যাস্টিক এবং পাচন প্রক্রিয়ায় অনেক সমস্যা
সৃষ্টি করত। তাই আমাদের শরীরে জন্য দাঁত অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
অনেকে দাঁতের মাড়ি ক্ষয় হয় এবং অকালে দাঁত পড়ে যায়। এর দুটি কারণ হতে পারে
একটি হল আমাদের খাদ্যাভ্যাস এবং আরেকটি হলো আমাদের ব্যবহৃত টুথপেস্ট এবং ব্রাশ।
তাই আজকে আমরা কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব যার মাধ্যমে তাদের মাড়ি ক্ষয়
রোধ করা যাবে।
১। দাঁতের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার হচ্ছে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার এতে
করে দাঁতের কেভিটি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার বলতে দুগ্ধ
জাতীয় খাবার কে বোঝানো হয়ে থাকে।
২। দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধের জন্য আপনি চাইলে লবঙ্গ তেল ব্যবহার করতে পারেন। কারণ
লবঙ্গ তে রয়েছে এন্টি ইনফ্লেমেটরি এবং এন্টি ব্যাকটেরিয়াল যা আপনার মাড়িকে
অনেক ভালো রাখবে। এ লবঙ্গ তেল একবার দুই ফোঁটা করে ব্যবহার করুন এতে আপনার দাঁতের
ব্যথা দূর হবে।
৩। রসুন খাওয়া অনেক ভালো দাঁতের জন্য এটি আমাদের মুখের স্বাস্থ্য বজায় রাখার
জন্য অপরিহার্য একটি উপাদান। এছার রসুন খেলে আপনি দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন
এবং দাঁতের যে কোন ব্যাকটেরিয়া দূর করা যাবে।
৪। আমাদের দাঁতের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে লেবু লেবুতে রয়েছে
সাইট্রিক এসিড যার দাঁতের যে কোন ব্যাকটেরিয়াকে দূর করে। প্রতিদিন খাবার খাওয়ার
পর লেবু চিবিয়ে খাবেন এতে করে দাঁতের ক্ষয় রোধ হবে।
৫। এবং প্রতিদিন কুসুম কুসুম গরম পানির সাথে এক দুই চামচ লবণ মিশিয়ে ভালো করে
গুলি করবেন এটি আপনার দাঁতের আঠালো ভাব দূর করবে এবং দাঁতের মাড়ি ক্ষয় থেকে
আপনাকে রক্ষা করবে।
৬। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী টুথপেস্ট ব্যবহার করুন এবং বারবার টুথপেস্ট চেঞ্জ
করবেন না এতে করে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে। এক কোম্পানির বা এক ধরনের টুথপেস্ট
সারাজীবন ধরে ব্যবহার করবেন এতে করে দাঁতের এনামেল গুলো ভালো থাকবে।
৭। একটা ব্রাশ বেশিদিন ব্যবহার করবেন না বেশিদিন ব্যবহার করার ফলে ব্রাশটি এগুলো
থেবড়ো হয়ে যায় যার ফলে এগুলো দাঁতের বিভিন্ন কোনায় ঢুকে দাঁতের ক্ষতি করে।
দাঁতের মাড়ি ভালো রাখার উপায়
আপনি যদি দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলেন তাহলে আপনার
দাঁতের মাড়ি অবশ্যই আগের চেয়ে অনেক ভালো থাকবে। আমাদের শরীরের সৌন্দর্যের একটি
অংশ হচ্ছে আমাদের দাঁত।
তাই দাঁত কে ভালো রাখার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার মাড়ির যত্ন নিতে হবে।
কারণ আপনি যদি আপনার মাড়ির যত্ন না নেন তাহলে মাড়ি ক্ষয় হতে পারে এবং দাঁত পড়ে
যাওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। তাই দাঁতের গোড়া সব সময় শক্ত রাখতে হবে।
আর এটি করার জন্যই আমাদের প্রতিদিনের কিছু নিয়মে পরিবর্তন আনতে হবে এবং কিছু
খাদ্য ভাসে পরিবর্তন আনতে হবে। তাই আজকে আমরা আপনাদের মাঝে দাঁতের মাড়ি ভালো
রাখার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।
১। প্রতিদিন দিনে দুইবার করে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। বিশেষ সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর
এবং রাতে খাওয়া দাওয়ার পর দাঁত ব্রাশ করতে হবে। এছাড়াও আপনি চাইলে যদি তিন
বেলা খাওয়া দেওয়ার পর পরই ব্রাশ করতে পারেন তাহলে আরো ভালো। কারণ এর ফলে দাঁতের
কোনায় থাকা সব রকম খাদ্য পরিষ্কার হয়ে যায় এবং দাঁত ভালো থাকে।
২।এবং ক্লোরাইড সমৃদ্ধ তুথ পেস্ট ব্যবহার করতে হবে। কারণ এটি হলো এক ধরনের খনিজ
সমৃদ্ধ যার আপনার দাঁতের এনামেলকে শক্তিশালী করবে এবং দাঁতের ক্ষয় রক্ষা করবে।
৩। এবং প্রতিনিয়ত ভিটামিনযুক্ত খাবার বেশি বেশি খেতে হবে যেমন কমলা, মাল্টা,
আপেল, দুধ, ডিম ইত্যাদি খাবার যা আমাদের দাঁতের মাড়িকে ভেতরে এবং বাইরে থেকে শক্ত
করতে সাহায্য করে।
৪। ধূমপান এবং তামাক ব্যবহার এর ফলে বাড়ির বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ধূমপান আমাদের দাঁতের মাড়ির এনামেলকে নষ্ট করে দেয় যার ফলে পরবর্তীতে দাঁত পড়ে
যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। তাই ধূমপান থেকে আমাদেরকে দূরে থাকতে হবে।
৫। এছাড়া প্রতি মাসে দুই থেকে একবার ডাক্তারের কাছে যান এবং ডাক্তারের পরামর্শ
গ্রহণ করুন। ডাক্তার যে ধরনের টুথপেস্ট ব্রাশ ব্যবহার করতে বলবে সে ধরনের ব্যবহার
করবেন এতে করে আপনার দাঁতের মাড়ি অনেক ভালো থাকবে।
দাঁত ভালো রাখার উপায়
দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে উপরের অংশ
বিস্তারিত ভাবে জেনে গেছি তাই এবার আমরা দাঁত ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে
বিস্তারিত জানবো। আমাদের শরীরের সবচেয়ে অমূল্য একটি সম্পদ হচ্ছে আমাদের দাঁত।
কারণ আমাদের শরীরের অর্ধেক সৌন্দর্য প্রকাশ পায় এর দাঁতের জন্যই। তাই
আমাদের সকলের উচিত দাঁতের সঠিকভাবে যত্ন নেওয়া। আগে আমরা দেখতাম আমাদের দাদা
দাদি নানা-নানীদেরই দাঁত পড়ে যেত কিন্তু বর্তমান সময়ে কম বয়সেরে মানুষেরও
অকালে দাঁত পড়ে যাচ্ছে।
এর মূল কারণ হচ্ছে আমাদের প্রতিদিনের কিছু অনিয়ম এবং খাদ্য ভাসে পরিবর্তন। তাই
আজকে আমরা আপনাদেরকে জানাবো যে কিভাবে আপনারা আপনাদের দাঁতের যত্ন নিবেন এবং দাঁত
কে ভালো রাখবেন।
- দাঁত ব্রাশ করার নিয়ম
আমরা অনেকেই রয়েছি যারা নিয়মিত সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করি না। আবার কেউ কেউ
অনেক সময় ধরে আস্তে আস্তে দাঁত ব্রাশ করে এতে করে আমাদের দাঁতের এনামেল গুলো
নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
তাই দাঁত ব্রাশ করার সঠিক নিয়ম হচ্ছে দিনে দুইবার সকালে একবার এবং রাতে ঘুমানোর
আগে একবার। আর দাঁত ব্রাশ করার সময় খেয়াল রাখতে হবে ভালোভাবে দাঁতের চারিদিকে
ব্রাশ করা এতে করে দাঁতের ফাঁকে লুকিয়ে থাকা খাদ্য কণা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
- সঠিক টুথপেস্ট এবং ব্রাশ ব্যবহার করা
আমরা অনেকেই প্রতি মাসে আলাদা আলাদা করে টুথপেস্ট ব্যবহার করি যা আমাদের দাঁতের
জন্য অনেক ক্ষতিকর। টুথপেস্ট সবসময় চেষ্টা করবেন একটা ব্যবহার করা এবং আপনি
চাইলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েও এটি করতে পারেন।
এছাড়া একটি ব্রাশ বেশিদিন ব্যবহার না করা। অনেকে রয়েছে একটি ব্রাশ বছর পর বছর
ব্যবহার করে আসি এতে করে সে ব্রাশটির কার্যকারিতা অনেক কমে যায় এবং এটি আমাদের
দাঁত পরিষ্কার করতে ব্যর্থ হয়। তাই একটি ব্রাশ বেশিদিন ব্যবহার করা যাবে না।
- ভিটামিন যুক্ত খাবার খাওয়া
প্রতিদিন ভিটামিন যুক্ত খাবার বেশি বেশি করে খেতে হবে যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন
বি, ভিটামিন ডি, ভিটামিন সি ইত্যাদি। এই সকল খাবার আমাদের দাঁতের জন্য অনেক
গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার যেমন কমলা, মালটা পেয়ারা
ইত্যাদি।
দাঁত ভালো রাখার খাবার
দাঁত ও দাঁতের মাড়ি ভালো রাখা এবং দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার ঘরোয়া উপায়
গুলোর মধ্যে অন্যতম উপায় হচ্ছে খাবার খাওয়া। তাই আপনি যদি আপনার দাঁত ভালো
রাখতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই দাঁত ভালো রাখার খাবার যেগুলো রয়েছে সেগুলো
নিয়মিত খেতে হবে।
আপনার দাঁত কতটা শক্ত এবং শক্তিশালী হবে তার অনেকটা নির্ভর করে আপনার
দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার উপর। অনেকে চাই শেষ বয়স পর্যন্তই দাঁত কে টিকিয়ে রাখা
বা দাঁত কে ভালো রাখা কিন্তু প্রয়োজনই বা এটি করতে পারে।
আরো পড়ুনঃ সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায়
কিন্তু বেশ কিছু খাবার রয়েছে যা প্রতিনিয়ত খাওয়ার ফলে আপনার দাঁত কে শক্তিশালী
করবে। তাই আজকে আমরা আপনাদেরকে বলব যে কি খাবার খেলে আপনারা আপনাদের দাঁত কে ভালো
রাখতে পারবেন।
১। পনির আপনার দাঁতের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ আপনি যদি প্রতিনিয়ত পনির খেতে
পারেন তাহলে আপনার দাঁত ভালো থাকবে। কারণ পনিরে রয়েছে ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম
এবং জিংক রয়েছে যা আপনার দাঁতকে ভেতরে এবং বাইরে থেকে সুরক্ষা দিবে।
২। খাদ্য তালিকায় ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার রাখতে হবে এতে করে আমাদের দাঁতের গোরা
শক্ত হবে। আর ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার বলতে যেমন বড় মাছ বেশি বেশি করে খেতে হবে।
৩। অনেকের দাঁতের গোড়ায় এবং মুখে ঘা হয়ে থাকে এর জন্য আপনি প্রতিদিন সকালে
কমলা অথবা মালটা খেতে পারেন কমলা এবং মালটাকে রয়েছে ভিটামিন সি যা দাঁতের
বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া থেকে দাঁতকে রক্ষা করে।
৪। ফল এবং সবজি উচ্চমাত্রার ফাইবার আমরা বিভিন্ন প্রকার ফল এবং সবজি থেকে পেয়ে
থাকি যা আমাদের দাঁত কে অনেক শক্তিশালী করে। এছাড়াও আজ যুক্ত খাবার সেলিভা
উৎপাদনে সাহায্য করে। তাই প্রতিনিয়ত খাবারে গাজর শসা এবং বিভিন্ন প্রকার শাকসবজি
রাখবেন।
৫। গ্রিন টি ও আমাদের দাঁতের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারণ গ্রিন টিতে রয়েছে
প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সাইড যা আমাদের দাঁতের ব্যাকটেরিয়াকে দূর করতে
সাহায্য করে।
দাঁতের জন্য কোন পেস্ট ভালো
দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে টুথপেস্ট অন্যতম কারণ
দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধে টুথপেস্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তাই
দাঁতের জন্য কোন পেস্ট ভালো এটি নির্ধারণ করতে হবে।
আমরা সবাই চাই আমরা যেন শেষ বয়স পর্যন্ত আমাদের দাঁত কে টিকিয়ে রাখতে
পারি কিন্তু কয়জনই বা এটি করতে পারে। আপনি যদি কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলেন তাহলে
অবশ্যই আপনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আপনার দাঁতকে টিকিয়ে রাখতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ সিজারের পর খাবার তালিকা
তার জন্য সর্বপ্রথম যেটি প্রয়োজন সেটি হল ভালোমানের একটি টুথপেস্ট ব্যবহার করা
কারণ আমরা সবাই জানি আমাদের দাঁতের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটি সেটি হচ্ছে
টুথপেস্ট। টুথপেস্ট যদি ভালো না হয় তাহলে আপনি কোনদিনই দাঁত ভালো রাখতে পারবেন
না। আবার অনেকে রয়েছে প্রত্যেকবার ভিন্ন ভিন্ন ধরনের টুথপেস্ট ব্যবহার করে থাকে
যা একদমই ঠিক নয়।
ভিন্ন ভিন্ন তুত পেস্ট ব্যবহার করার ফলে এক একটি টুথপেস্ট আমাদের দাঁতে এক এক রকম
ভাবে প্রভাব ফেলে যা পরবর্তীতে আমাদের দাঁতের অনেক ক্ষতি হয়। তাই ডাক্তারের
পরামর্শ অনুযায়ী যে কোন একটা টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে।
এলোভেরা সমৃদ্ধ যে কোন টুথপেস্ট আপনি ব্যবহার করতে পারেন কারণ এর কোন সাইড ইফেক্ট
নেই। এছাড়াও বাজারে টুথপেস্ট কেনার সময় সব সময় ক্লোরাইড, নাইট্রেট, স্টেনাস
যুক্ত টুথপেস্ট কিনতে হবে কারণ এটি আমাদের দাঁতের সংবেদনশীলতা এবং শিরশিরানি ভাব
দূর করবে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় বন্ধুরা দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার এবং দাঁত ভালো রাখার বিভিন্ন উপায়
সম্পর্কে লেখা এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আর্টিকেলটির নিচে
অবশ্যই একটি লাইক এবং কমেন্ট করে যাবেন। এবং নতুন নতুন যে কোনো তথ্য পেতে আমাদের
ওয়েবসাইটের হাতে থাকুন।
rsfahim it নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url