ইসলামে মোটা হওয়ার উপায়-মোটা হওয়ার ৮টি উপায়


ইসলামে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে কি বলা হয়েছে আপনি যদি এটি জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এছাড়াও আপনি যদি ঘরোয়া উপায়ে নিজের ওজন বৃদ্ধি করতে চান তাহলে মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কেও আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে।

ইসলামে মোটা হওয়ার উপায়


তাই আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি পরোপুরি পড়েন তাহলে আপনি খুব সহজেই মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বু্ঋতে পারবেন।

সূচিপএঃ ইসলামে মোটা হওয়ার উপায়-মোটা হওয়ার ৮টি উপায়

ইসলামে মোটা হওয়ার উপায়

বর্তমানে অনেক মানুষ রয়েছে যারা নিজের স্বাস্থ্যকে একটু বাড়াতে চাই বা সহজ কথায় মোটা হতে চায়। অনেকে ইসলামে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চাই কিন্তু ইসলামে মোটা হওয়ার জন্য তেমন কোন তথ্য দেওয়া নেই তবে হাদিস দ্বারা বর্ণিত নবী (সাঃ) মোটা হওয়ার জন্য খেজুর এবং শসা একসাথে খেতেন।
এবং আয়েশা (রাঃ) বলতেন আমার মা সবসময় চাইতেন আমি যেন আমার স্বাস্থ্য ভালো করে নবী (সাঃ) এর কাছে যাই তার জন্য তিনি আমাকে প্রতিনিয়ত শসা এবং খেজুর খাওয়াতেন এবং এর ফলে আমার স্বাস্থ্য অনেক ভালো হয়ে যায়।এছাড়া আপনি চাইলে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতির এবং খাওয়া-দাওয়ার মাধ্যমেও নিজের স্বাস্থ্যকে মোটাতাজা করতে পারেন।

১।মোটা হওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আপনি যদি মোটা হতে চান তাহলে প্রতিদিন আপনাকে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট ভিটামিন, ইত্যাদি খাবার বেশি বেশি করে খেতে হবে।

২। মোটা হতে গেলে নিয়মিত ভালো হবে ব্যায়াম করতে হবে। প্রতিদিন ব্যায়াম করার জন্য কয়েক ঘন্টা সময় বের করে ব্যায়াম করতে হবে সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি জিমে গিয়ে ব্যায়ামগুলো করেন।

৩। মোটা হওয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি সেটি হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো। কারণ খাওয়া দাওয়ার পর আমরা যদি তেমন কোনো কাজ না করে ঘুমাই অথবা শুয়ে থাকি তাহলে আমাদের শরীর এমনি এমনি ফুলে যাবে। আর এমনিতেও একটি মানুষের প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো জরুরি।

৪। এবং কোন প্রকার ট্রেস অথবা মানসিক কোনো চিন্তা টেনশন নেওয়া যাবে না। কারণ আমরা যখন কোন বিষয় নিয়ে বেশি চিন্তা করি বেশি চাপ নেই তাহলে আমাদের শরীর অটোমেটিকলি শুকিয়ে যেতে থাকে। তাই সবসময় নিজেকে চিন্তা মুক্ত রাখার চেষ্টা করবেন।

তাই পরিশেষে বলা যায় যে আপনি যদি এ সকল কাজগুলো করেন তাহলে আপনি খুব সহজেই মোটা হতে পারবেন এবং আপনার স্বাস্থ্য আগে চেয়ে অনেক ভালো হয়ে যাবে।এছাড়াও এগুলোতেও যদি আপনার স্বাস্থ্য ভালো না হয় আপনি মোটা হতে না পারেন তাহলে আপনি একজন বিশেষজ্ঞ ভাল ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায়

ইসলামে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে তাই আপনি যদি মোটা হতে চান তাহলে মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় যেসব রয়েছে সেগুলোর মধ্যে খাওয়া দাওয়াকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।

কারণ মোটা হওয়ার জন্য খাওয়া দাওয়া করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনি যদি ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া না করেন তাহলে আপনি কোনদিনই মোটা হতে পারবেন না। তাই প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় দুধ, কলা, চিনা বাদাম ইত্যাদি প্রোটিনযুক্ত খাবার রাখতে হবে।
এবং খাবারকে আরো শক্তিশালী করতে খাবারের সাথে ক্যালোরির পরিমাণ বাড়ানোর জন্য পনির বা বীজের মত স্বাস্থ্যক খাবার যোগ করতে হবে। এর সাথে সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমোতে হবে কারণ মোটা হওয়ার জন্য ঘুম অনেক প্রয়োজন। এবং এছাড়াও এর পাশাপাশি কিছু ব্যায়াম রয়েছে যেগুলো প্রতিনিয়ত করতে হবে যাতে করে আপনার শরীর অনেক ফিট থাকবে।

মোটা হওয়ার জন্য আরেকটি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেটি হল ধূমপান মদ্যপান ইত্যাদি তামাক এবং অ্যালকোহল জাতীয় খাবার থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে। কারণ এ ধরনের জিনিস আমাদের শরীরকে অনেক সূক্ষ্ম করে তোলে। তাই বলা যায় যে আপনি যদি ঘরোয়া পদ্ধতিতে নিজের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আপনাকে এই সকল বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে।

সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায়

ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী ইসলামে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে অনেক আয়াত এবং দিকনির্দেশনা দেওয়া আছে অনেকে পাতলা চিকন শরীরকে মোটা করতে চাই যাতে করে তাকে দেখতে আগের চেয়ে অনেক সুন্দর এবং আকর্ষণীয় লাগে। কিন্তু মোটা হওয়ার জন্য অনেকে অনেক রকম জিনিসপত্র শরীরে ব্যবহার করে থাকে কিন্তু তাতেও কোন কাজ হয় না।
শরীর স্বাস্থ্য ভালো করার জন্য অর্থাৎ মোটা হওয়ার জন্য প্রতিদিন ব্যায়াম এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আজকে এই আর্টিকেলে আমরা সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আপনাদের সাথে আলোচনা করব।

১।ব্যায়াম করা

অনেকে মনে করে ব্যায়াম করলে মনে হয় শুধু ওজন কমে কিন্তু এটি একটি ভুল ধারণা। ব্যায়াম করলে যেমন ওজন কমে তেমনি ব্যায়াম করার মাধ্যমে আপনি চাইলে ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন। এর জন্য প্রয়োজন প্রতিনিয়ত রুটিন অনুযায়ী ব্যায়াম করা।

আপনি যখন প্রতিদিন ভালোভাবে ব্যায়াম করবেন এবং শরীরের ঘাম ছড়াবেন তখন আপনার ক্ষুধা বৃদ্ধি পাবে এবং ঘুমও ভালো হবে যার ফলে আপনার শরীর অনেক ভালো থাকবে এবং আপনি তাড়াতাড়ি ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন।

২।বেশি বেশি খাওয়া দাওয়া করা

ওজন বাড়ানোর জন্য ব্যায়াম করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তেমনি খাওয়া-দাওয়া করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যতই যাই করুন যতই ব্যায়াম করুন আপনি যদি ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া না করেন তাহলে আপনি কোনদিনই আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন না।

তাই আপনাকে প্রতিদিন ভিটামিন এবং প্রোটিন যুক্ত খাবার বেশি বেশি করে খেতে হবে বিশেষ করে দুধ,দই বিভিন্ন ফল ইত্যাদি। এবং সব সময় চেষ্টা করবেন একবারে বেশি না খেয়ে বারবার খাওয়া দুই ঘন্টা পর পর যে কোন কিছু খেতে হবে।

৩।কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার

ওজন বৃদ্ধি করার জন্য কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার বেশি বেশি করে খেতে হবে। কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে ভাত রুটি ইত্যাদি। ভাতে প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাট থাকে যা আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে তাই আপনি যদি মোটা হতে চান তাহলে এই সকল খাবার বেশি বেশি করে খেতে হবে।

৪।ক্যালরি গ্রহণ করা

কমানোর জন্য আমরা যেমন ক্যালরি বার্ন করি তেমনি ওজন বৃদ্ধি করার জন্য আমাদের শরীরে প্রতিদিন ক্যালরি বৃদ্ধি করতে হবে। প্রতিদিন প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০ ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে আর এ সকল ক্যালোরি আপনি আপনার খাওয়া দাওয়া করার মাধ্যমে বৃদ্ধি করতে পারবেন।

৫।প্রোটিন যুক্ত খাবার খাওয়া

ওজন বৃদ্ধি করার জন্য প্রোটিনযুক্ত খাবার বেশি বেশি করে খেতে হবে। কারণ সঠিক প্রোটিন যুক্ত খাবার না খেলে আপনার শরীরে ক্যালরি কোনদিন বৃদ্ধি হবে না এবং আপনি ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন না। তাই প্রোটিন যুক্ত খাবার যেমন দুধ ডিম ডাল ইত্যাদি বেশি বেশি করে খেতে হবে।

৬।টেনশন মুক্ত থাকা

আপনি যখন কোন বিষয় নিয়ে বেশি চিন্তা অথবা টেনশন করেন তখন আপনার প্রচুর পরিমাণ ওয়েট লস হয়। তাই সবসময় চেষ্টা করবেন নিজেকে চিন্তামুক্ত রাখা। কারণ এটি শুধু আপনার ওজন কমিয়ে দিবে না আপনাকে অসুস্থ করেও দিতে পারে।

৭।পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানো

ওজন বৃদ্ধি করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি মানুষের কমপক্ষে দিনে সাত থেকে আট ঘন্টার মত ঘুমানো প্রয়োজন কারো যদি এর চেয়ে কম ঘুম হয় তাহলে সে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।

৮।ড্রাই ফুটস খাওয়া

ড্রাই ফুটস জাতীয় খাবার প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে কারণ এতে ফ্যাট এবং ক্যালোরি রয়েছে যা আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। ড্রাই ফুটস এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন প্রকার কিসমিস, কাজুবাদাম, বেস্তা বাদাম, কাঠবাদাম, আখরোট, খেজুর ইত্যাদি এগুলো যদি প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে খাওয়া যায় তাহলে শরীরের জন্য অনেক উপকারী হবে।

মোটা হওয়ার উপায়

ইসলামে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে অপরের অংশে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে তাই এবার এই অংশে চিকিৎসা বিজ্ঞানে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

প্রতিটা মানুষই চাই তার ওজন যেন একটি স্বাভাবিক পর্যায়ে থাকে কারণ অতিরিক্ত ওজন যেমন ক্ষতিকর তেমনি স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজনও ক্ষতিকর। তাই সবসময় স্বাভাবিক মাত্রার ওজন যেমন ৫০ থেকে ৬০ অথবা খুব বেশি হলে ৬৫ এই ওজনটি সবচেয়ে স্বাভাবিক একটি ওজন।
কিন্তু অনেকে রয়েছে যাদের ওজন তুলনামূলক অনেক কম যার ফলে তাদেরকে সমাজে অনেক রকম প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়। তাই আজকে আমরা তাদের উদ্দেশ্যেই বলব যে কিভাবে তারা নিজেদের ওজন বৃদ্ধি করতে পারবে।

১। আপনি যদি আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আপনাকে কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার বেশি বেশি করে খেতে হবে যেমন ভাত রুটি ইত্যাদি। ভাতে প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাট থাকে যা আমাদের ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

২। এবং প্রোটিন যুক্ত খাবার প্রতিদিন নিজেদের খাদ্য তালিকায় রাখবেন। প্রোটিন যুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে দুধ ডিম কলা ডাল ইত্যাদি সকল খাবার আমাদের শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ এর সাথে এগুলো আমাদের ওজন বৃদ্ধিতে অনেক কাজে দেয়।

৩।ড্রাই ফুটস জাতীয় খাবার প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে কারণ এতে ফ্যাট এবং ক্যালোরি রয়েছে যা আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে কিসমিস, কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, খেজুর ইত্যাদি দুধের সাথে মিশে খেতে হবে।

৪। এছাড়াও ওজন বৃদ্ধির জন্য প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করতে হবে ব্যায়াম যেমন আমাদের শরীরের ওজন কমাতে একটি কার্যকারী ভূমিকা রাখে তেমনি এটি আমাদের ওজন বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন রুটিন মেনে ব্যায়াম করতে হবে।

৫। ওজন বৃদ্ধি করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি মানুষের কমপক্ষে দিনে সাত থেকে আট ঘন্টার মত ঘুমানো প্রয়োজন কারো যদি এর চেয়ে কম ঘুম হয় তাহলে সে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।

৬। এবং নিজেকে যতটা সম্ভব চিন্তা মুক্ত রাখতে হবে কারণ আপনি যখন কোন বিষয় নিয়ে বেশি চিন্তা করবেন তখন আপনার শরীরের অনেক ওয়েট লস হবে। তাই নিজেকে সবসময় চিন্তা টেনশন মুক্ত রাখতে হবে।

মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা

ইসলামে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানার আগে আপনাকে অবশ্যই মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে হবে কারণ খাবার ছাড়া আপনি কোনদিনই মোটা হতে পারবেন না। অনেকে রয়েছে যারা নিজেদের জীর্ণশীর্ণ চিকন শরীর নিয়ে অনেক চিন্তিত রয়েছে এবং শত চেষ্টার পরেও শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে পারছে না।

 শরীরের ওজন বাড়ানোর জন্য মূলত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে নিয়মিত খাবার খাওয়া শুধু খাবার খেলেই হবে না নিয়ম মেনে রুটিন মত প্রোটিন ভিটামিন কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার খেতে হবে। কারণ এই ধরনের খাবার আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই আজকে আমরা আলোচনা করব যে মোটা হওয়ার জন্য আপনার কেমন খাদ্য তালিকা করা উচিত।
১। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর আড়াইশো গ্রাম এবং রাতে ঘুমানোর আগে আড়াইশো গ্রাম করে দুধ খেতে হবে। দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম যা আমাদের ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

২। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর দুধের সাথে কিসমিস কাজুবাদাম কাঠবাদাম ইত্যাদি মিশিয়ে খেতে হবে এর ফলে এটি আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

৩। একটি সিদ্ধ ডিমের রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন ক্যালসিয়াম এবং আয়রন আমাদের শরীরের বৃদ্ধির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে একটি করে ডিম সিদ্ধ খেতে হবে।

৪। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট যা আমাদের শরীরের স্বাস্থ্য গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই প্রায় চারটি থেকে পাঁচটি করে কলা খেতে হবে এতে করে শরীরের ওজন যেমন বাড়বে তেমনি শরীরের শক্তিও বাড়বে।

৫। এবং প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রকার শাকসবজি দিয়ে ভাত খেতে হবে। সবসময় চেষ্টা করবেন বেশি বেশি করে শাকসবজি খাওয়া এতে করে আপনি তাড়াতাড়ি মোটা হতে পারবেন।

৬। এছাড়া আপনি যদি ওজন বৃদ্ধি করতে চান তাহলে প্রতি দুই ঘন্টা পর পরই কিছু না কিছু হলেও আপনাকে খেতে থাকতে হবে কোন সময় মুখ ফাঁকা রাখা যাবে না। এবং খাওয়ার পর পরই যথেষ্ট পরিমাণ বিশ্রাম নিতে হবে এতে করে আপনি খুব সহজে মোটা হতে পারবেন।

আর এভাবে যদি আপনি আপনার খাওয়ার তালিকা গুলো তৈরি করেন তাহলে আপনি খুব কম দিনের মধ্যেই মোটা হয়ে যেতে পারবেন।

লেখকের মন্তব্য

আপনাদের যদি মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কিত আমাদের এই আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে এবং এটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটিতে একটি লাইক এবং কমেন্ট করুন। এবং আর্টিকেলটি দয়া করে অন্যদেরকেও শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

rsfahim it নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url