আর্টিকেল রাইটিং জব এবং আর্টিকেল লিখে ইনকামের উপায়
প্রিয় পাঠক আর্টিকেল রাইটিং জব এবং ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে আজকের
এই পোস্টটি লেখা হয়েছে তাই আপনারা যদি এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের এই
আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।
আমাদের এই পোস্টটি করলে আপনি আর্টিকেল লেখা সম্পূর্ণ নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন
এবং এটি থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
সূচিপত্রঃ আর্টিকেল রাইটিং জব এবং আর্টিকেল লিখে ইনকামের উপায়
আর্টিকেল রাইটিং জব
আর্টিকেল রাইটিং জব কি বা এই জব করে কত টাকা ইনকাম করা যায় এ সম্পর্কে অনেকেই
ঠিকভাবে জানে না তাই আজকে আমরা এ বিষয় নিয়ে আর্টিকেল আলোচনা করব। বর্তমানে
ওয়েবসাইট এবং ব্লগিংয়ের যুগে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি কাজ হচ্ছে আর্টিকেল রাইটিং।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সিং সাইট
আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে আপনি মাসে লাখ টাকারও বেশি ইনকাম করতে পারেন।
এছাড়াও এটির মাধ্যমে আপনার শুধু ইনকামিং হবে না বরং আপনার স্কিলোর ডেভেলপমেন্ট
হবে। আর্টিকেল লিখলে আপনার অনেক জ্ঞান বাড়বে এবং কথা বলার একটা জনতা সেটি কমে
যাবে।
এছাড়াও আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে পারেন।
বিশেষ করে খবরের কাগজ এবং বিভিন্ন পত্রিকার অফিসে আপনি আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে জব
করতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি আর্টিকেল লেখার পাশাপাশি ভালো কথা বলতে পারেন তাহলে
আপনি ফেসবুক ইউটিউব ইত্যাদিতে বিভিন্ন রকম কনটেন্ট তৈরি করেও ইনকাম করতে পারেন।
আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে যাই করুন না কেন আর্টিকেল লেখাটা আপনাকে শিখাই লাগবে।
কারণ এ সেক্টরে আর্টিকেল লেখায় মূল একটি কাজ। তাই বলা যায় যে আর্টিকেল রাইটিং
এর মাধ্যমে আপনি এই ধরনের জব করতে পারেন।
ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম
বর্তমানে আপনি আর্টিকেল রাইটিং শিখে বিভিন্ন নিউজ পেপার কোম্পানিতে আর্টিকেল
রাইটিং জব করতে পারবেন এছাড়াও আপনি যদি ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে
জানেন তাহলে আপনি সেখান থেকেও বিভিন্ন ভিজিটর নিয়ে এসে ইনকাম করতে পারবেন।
আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা আর্টিকেল লিখতে পারে কিন্তু এই আর্টিকেল শুধু
লিখলে হয়ে যায় না এটি শুধু লিখলে হয় না এটি বিভিন্ন জায়গায় পাবলিশ করতে হয়
এবং এটির মধ্যে যখন বিভিন্ন ট্রাফিক এবং ভিজিটর আসে তখন আমাদের ইনকাম হয়।
আমরা আর্টিকেল লিখে কেউ কেউ ফেসবুকে, ইউটিউবে, ব্লগিং ওয়েবসাইটে, ইত্যাদি
বিভিন্ন জায়গায় এটি পাবলিশ করে ইনকাম করে থাকি। আজ আমরা জানবো কিভাবে একটি
ব্লগিং ওয়েবসাইটে অথবা ব্লগারে প্রাকটিকাল লিখতে হয়। নিচে সম্পূর্ণ তথ্য দেওয়া
হলঃ
- আর্টিকেলের বিষয় নির্ধারণ
আর্টিকেল লিখার জন্য সর্বপ্রথম যেটি প্রয়োজন সেটি হলো কোন বিষয়ে আর্টিকেল
লিখবেন সে বিষয় চিন্তা করা। এবং সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যে বিষয়ে বেশি পারদর্শী
সে বিষয় সম্পর্কে আর্টিকেল লেখা। তাহলে সে বিষয়ে আর্টিকেলটি অনেক ইউনিক হবে।
- কিওয়ার্ড রিসার্চ
আর্টিকেল লেখার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটি কাজ সেটি হল ভালো কয়েকটি
কিওয়ার্ড রিসার্চ করা। কারণ কিওয়ার্ড যদি ভালো না হয় অথবা আপনি যে কিওয়ার্ড
নিয়েছেন সে কিওয়ার্ড যদি বলে না থাকে তাহলে আপনার আর্টিকেল কখনোই র্যাঙ্ক
করবে না। তাই কিওয়ার্ড রিসার্চ ভালোভাবে করতে হবে।
- ফোকাস কিওয়ার্ড এবং সেকেন্ডারি ফোকাস কিওয়ার্ড
এরপর প্রত্যেকটা কিওয়ার্ড google-এ সার্চ দিয়ে দেখতে হবে যে কোন কিওয়ার্ডে
google এর কাছে কম তথ্য আছে। সবচেয়ে কম তথ্য যে কিওয়ার্ডে সেই কি ওয়ার্ড টাকে
আপনার আর্টিকেলের টাইটেলে ফোকাস কিওয়ার্ড হিসেবে রাখতে হবে। এবং এরপর যে
কিওয়ার্ডে কম তথ্য পাওয়া যাবে সে কি ওয়ার্ডটি সেকেন্ডারি ফোকাস কিওয়ার তৈরি
করতে হবে।
আর এই ফোকাস কিওয়ার্ড এবং সেকেন্ডারি ফোকাস কি ওয়ার্ড কে আপনার আর্টিকেলের
ডেসক্রিপশনে রাখতে হবে। যাতে আপনার আর্টিকেলটি খুব সহজে গুগলে রেংক করে।
- ফিচার ইমেজ
এরপর আপনার আর্টিকেলটি যে সম্পর্কে সে সম্পর্কিত একটি ফিচার ইমেজ আর্টিকেলে সেট
করতে হবে। এবং ফিচারি ম্যাচটাও গুগলের রেংক করানোর জন্য ফিচার ইমেজে ফোকাস কি
ওয়ার্ড টা রাখতে হবে। এবং এরপর পুরো আর্টিকেলটি একবার চেক করে পাবলিশ করতে হবে।
আর্টিকেল কাকে বলে
বিভিন্ন কোম্পানি বা ওয়েবসাইটে আর্টিকেল রাইটিং জব করতে হলে আপনাকে অবশ্যই
আর্টিকেল কাকে বলে এই সম্পর্কে জানতে হবে। যে ওয়ার্ড বা শব্দ কোন ব্যক্তি বা
বস্তুকে নির্দিষ্ট বা অনির্দিষ্ট ভাবে বোঝায় তাকে আর্টিকেল বলে। যেমন a n the হল
একটি আর্টিকেল।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
আর্টিকেল হল দুই প্রকার একটি হলো ইনডেফিনেট আর্টিকেল অন্যটি হলো ডিফিনেট
আর্টিকেল। এ এবং এম কে ইন্ডিফিনিটিকাল বলে কারণ তারা একটি অনির্দিষ্ট ব্যক্তি এবং
কোন প্রাণীকে বোঝায়।
এছাড়াও বাংলাতেও আমরা অনেক সময় আর্টিকেল রাইটিং করে থাকি। বিভিন্ন রকম কাজে
আমাদেরকে বাংলাতে আর্টিকেল লিখতে হয়। যেমন ওয়েবসাইটের জন্য, ব্লগিং এর জন্য,
ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে এখন বাংলা আর্টিকেল লেখা লাগে।
আর্টিকেল কত প্রকার ও কি কি
আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং লিখতে চান তাহলে আপনাকে আর্টিকেল কত প্রকার ও কি কি এই
সম্পর্কে জানতে হবে। আর্টিকেল হলো মূলত দুই প্রকার একটি হলো ইন্ডিফিনিট আর্টিকেল
এবং এবং অন্যটি হলো ডেফিনেট আর্টিকেল।
ইন্ডিপেন্ড আর্টিকেল হল এ এন দা এবং ডেফিনেট আর্টিকেল সবসময় একাধিক বস্তু
বা প্রাণীকে নির্দিষ্ট করে বোঝায়। এবং ডিফিনেট আর্টিকেল সিঙ্গুলার এবং প্লুরাল
উভয় প্রকার নাউন এর পূর্বে বসে। এছাড়াও বর্তমানে আর্টিকেল লিখে মাসে অনেক টাকা
ইনকাম করা যায়।
বর্তমানে বিভিন্ন ব্লগিং, ওয়েবসাইট ইত্যাদিতে আর্টিকেল প্রয়োজন হয়ে থাকে যার
ফলে আর্টিকেলের এখন অনেক বেশি চাহিদা। এবং এই আর্টিকেল লিখে আপনি মাসে লাখ টাকারও
বেশি ইনকাম করতে পারেন। এছাড়াও আর্টিকেল সম্পর্কে আরো বিভিন্ন রকম তথ্য আমাদের
এই পাঠে আপনাকে জানানো হবে। তাই সকল তথ্য জানতে আমাদের সাথে থাকুন।
আর্টিকেল লেখার নিয়ম
বর্তমানে সবচেয়ে ভালো একটি জব হচ্ছে আর্টিকেল রাইটিং জব আপনি যদি আর্টিকেল লেখার
নিয়ম জেনে থাকেন তাহলে আপনি বিভিন্ন দেশি-বিদেশি নিউজ পেপার কোম্পানিতে চাকরি
করতে পারবেন। আর্টিকেল বলতে প্রবন্ধ অনুচ্ছেদ অথবা কোন কিছু সম্পর্কে
বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করাকে বোঝায়।
আপনি যদি একজন ভালো আর্টিকেল রাইটার হতে চান তাহলে আপনাকে সব বিষয় নিয়ে
প্রচুর পরিমাণে রিসার্চ করতে হবে। রিসার্চ যত বেশি করবেন আপনার আর্টিকেল লেখা তত
বেশি ভালো হবে এবং আপনি একজন ভালো আর্টিকেল রাইটার হতে পারবেন।
তাই আর্টিকেল লেখার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজন রিসার্চ করাটা। আপনি যদি একজন ভালো
আর্টিকেল রাইটার হন তাহলে আপনি বিভিন্ন জায়গায় কাজ পেতে পারেন। বর্তমানে
ফাইবারে এবং অপরকে আর্টিকেল রাইটারের অনেক দাম। ফাইবার এবং আপওয়ারকে কেউ কেউ
একটা আর্টিকেল লেখার জন্যই ১০০ থেকে ২০০ ডলার পর্যন্ত কাজ করে থাকে।
যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১০ থেকে ২০ হাজার টাকার মত। তাই আর্টিকেল লেখার কিছু
নিয়ম নিচে দেওয়া হলঃ
১। যেকোনো বিষয় নিয়ে বেশি বেশি রিসার্চ করতে হবে এবং সে বিষয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ
জ্ঞান থাকা লাগবে।
২। দ্বিতীয়ত আপনি কোন বিষয়ে বেশি পারদর্শী সে বিষয় নিয়ে আর্টিকেল লিখতে হবে
তাহলে সে বিষয়টির আর্টিকেল অনেক ভালো হবে।
৩। এবং আর্টিকেল লেখার সময় খেয়াল করতে হবে যাতে কারো আর্টিকেলের সাথে আপনারটা
আর্টিকেলটি কোন মিল না থাকে। যদি আপনার আর্টিকেলের সাথে কারো আর্টিকেলের মিল থাকে
তাহলে আপনার আর্টিকেলে কপিরাইট ধরা হতে পারে। তাই এ বিষয়ে থেকে কিছুটা সাবধান
থাকতে হবে।
৪। এবং আপনি যদি ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখতে যান তাহলে আপনার ইংরেজির বেসিক ভালো হতে
হবে। আপনি যতই সুন্দর করে লেখেন না কেন আপনার যদি ইংরেজির ব্যাসিক ভালো না থাকে
এবং আপনি ইংলিশে কথা বলতে না পারেন তাহলে আপনার সে আর্টিকেলটি কোনদিনই ভালো হবে
না।
৫। এবং একটি আর্টিকেলে সর্বনিম্ন পাঁচটা এবং সর্বোচ্চ 15 টি করে কিওয়ার্ড দিতে
হবে। এবং প্রায় ১৫০০ শব্দের মধ্যে লিখতে হবে তাহলে সে আর্টিকেলটি সবার কাছে
গ্রহণযোগ্যতা পাবে।
তাই পরিশেষে বলা যায় যে আপনি যদি প্রথম প্রথম আর্টিকেল লিখতে যান তাহলে আপনাকে
এসব দিকগুলো মেনে চলতে হবে। তাহলেই আপনি একজন ভালো আর্টিকেল রাইটার হতে পারবেন।
বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম খুব একটা কঠিন কাজ না আবার সহজও না। আপনি বাংলায় যে
কোন বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে পারেন। কিন্তু আপনি যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখবেন সে
বিষয়ে আপনার পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকা লাগবে নয়তোবা সে বিষয়ে আপনাকে প্রচুর পরিমাণে
রিসার্চ করতে হবে। তাহলে আপনি বাংলায় একটি ভালো মানের আর্টিকেল লিখে ফেলতে
পারবেন।
কিভাবে বাংলায় একটি পূর্ণাঙ্গ আর্টিকেল লিখবেন সে সম্পর্কে নিজে বলা হলোঃ
১। বাংলায় আর্টিকেল লিখতে হলে কোন বিষয়ে লিখবেন সে বিষয়টি আগে চিন্তা করতে
হবে।
২। সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যে বিষয় সম্পর্কে অনেক পারদর্শী সে বিষয়ে সম্পর্কে
আর্টিকেল লেখা। তাহলে সে আর্টিকেলটি অনেক ইউনিট একটি আর্টিকেল হবে।
৩। এরপর সে বিষয়ে একটি গুগলের সার্চ বাড়ে গিয়ে সার্চ করতে হবে এবং বেশ কয়েকটি
কিওয়ার্ড সিলেক্ট করতে হবে।
৪। দেখতে হবে আপনি যে কি ওয়ার্ডগুলো নিচ্ছেন সেগুলো বলে আদৌ আছে কিনা।
৫। আপনাকে কমপক্ষে পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ 15 টি নিতে হবে এবং প্রায় ১৫০০ শব্দের
মধ্যে বাংলায় আর্টিকেলটি। সম্পূর্ণ করতে হবে।
৬। এবং আর্টিকেল লেখা শেষ হয়ে গেলে ভালোভাবে চেক করতে হবে যে আপনার আর্টিকেলে
কোন কপিরাইট আছে কিনা অথবা কোন বানান ভুল আছে কিনা।
৭। এবং সর্বশেষ আর্টিকেলে একটি ফিচার ইমেজ এড করে আর্টিকেলটি পাবলিশ করে দিতে
হবে।
আর্টিকেল লিখে আয়
বর্তমানে আর্টিকেল লিখে আয় করা অনেক সহজ একটি বিষয় আপনি যদি আর্টিকেল লেখার
সম্পূর্ণ নিয়ম জেনে থাকেন তাহলে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা নিউজ পেপার
কোম্পানিতে আর্টিকেল রাইটিং জব করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সবচেয়ে
জনপ্রিয় এবং খুব সহজে কম সময়ে শেখা যায় আর্টিকেল রাইটিং।
আপনি চাইলে আর্টিকেল লিখে ঘরে বসেই মাসে প্রায় লাখ টাকার উপরে ইনকাম করতে
পারেন। আপনারা যারা ভাল একটি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে চান এবং সারা জীবন
একটি প্যাসিভ ইনকাম পেতে চান তাদের জন্য আর্টিকেল রাইটিংটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
বিশেষ করে আর্টিকেল রাইটিং করে আপনি যদি ফাইভারে অথবা আপয়ার কে একটি একাউন্ট
খুলেন তাহলে আপনি একটি আর্টিকেলে প্রায় পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা ইনকাম করতে
পারেন। এছাড়াও আপনি যদি একটি প্যাসিভ ইনকাম পেতে চান প্রতি মাসে। তাহলে আপনাকে
একটি ব্লগার ওয়েবসাইট খুলতে হবে। আর্টিকেল সবচেয়ে বেশি চলে এ ব্লগার
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
আপনি যদি ব্লগার ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত আর্টিকেল পাবলিশ করেন এবং google এডসেন্স
পাওয়ার পর প্রতিদিন ১০০-২০০ করে ক্লিক পান তাহলে আপনি মাসে প্রায় এক লাখ টাকার
মত ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি আর্টিকেল লাইটিং শিখে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে জব
করতে পারবেন।
আপনার কথা বলার অভ্যাস হবে এবং আপনি ব্লগিং এর যুগে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবেন।
বর্তমানে ব্লগিংয়ের যে অবস্থা সেখানে আমার মনে হয় আর্টিকেল এই আর্টিকেল রাইটিং
টি অনেক কার্যকর একটি উপায় ইনকামের জন্য।
লেখকের মন্তব্য
আপনারা যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে কিভাবে আর্টিকেল লিখতে হয় এবং সেটি
ফরমেটিং করতে হয় এ সকল সম্পর্কে জেনে থাকেন এবং উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে দয়া
করে আর্টিকেলটি আপনাদের আশেপাশে সবাইকে শেয়ার করুন।
rsfahim it নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url