গরুর খামার পরিকল্পনা-গরুর খামারের লাভ কেমন?


গরুর খামারের লাভ কেমন হয় এবং একটি আধুনিক পদ্ধতিতে গরুর খামার তৈরির জন্য কি করতে হয় এ সম্পর্কে আপনার যদি জানতে চান তাহলে আজকের এ প্রতিবেদনটি আপনাদের জন্য।

গরুর খামারের লাভ কেমন


এছাড়াও আপনি যদি একজন ভালো এবং সফল গরুর খামারি হতে চান তাহলে আজকের এই প্রতিবেদনটি আপনাকে পুরোটা মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে আশা করি আপনি প্রকৃত হবেন।

সূচিপত্রঃ গরুর খামার পরিকল্পনা-গরুর খামারের লাভ কেমন?

গরুর খামারের লাভ কেমন

যারা গরুর খামার করার চিন্তা করছেন তাদের অবশ্যই গরুর খামারের লাভ কেমন হয় এবং খরচ কেমন হয় এ সম্পর্কে জানতে হবে কারণ আপনি যদি এ সম্পর্কে না জানেন তাহলে আপনি গরুর খামার করে তেমন একটি লাভ করতে পারবেন না।
বর্তমানে আমাদের দেশে অনেকেই প্রান্তিক এবং পারিবারিকভাবে বিভিন্ন জাতের গরুর খামার গড়ে তুলছে কেউ কেউ বড় আকারে সেট করে অনেকগুলো গরু পালন করছে আবার কেউ ছোট সেট করে অল্প গরু নিয়ে পারিবারিকভাবে করছে। 

কিন্তু আপনি যদি নতুন একজন গরু খামারের উদ্যোক্তা হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই প্রথমে জানতে হবে যে একটি গরুর খামার করতে কেমন খরচ হয় এবং কেমন লাভ হয়। তাই আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদেরকে জানাবো যে একটি গরুর খামারে কেমন খরচ হয় এবং কেমন লাভ হয়। 

গরুর খামার দুই ধরনের হয়ে থাকে একটি হচ্ছে গাভী গরুর খামার এবং আরেকটি হচ্ছে ষাঁড় গরুর খামার। একটি ষাঁড় গরু এবং গাভী গরু পালনের খরচ প্রায় একই কিন্তু ষাঁড় গরুর চেয়ে গাভী গরুতে লাভ একটু বেশি্ 

এর কারণ হচ্ছে আপনি যদি দশটি গাভী গরু পালন করেন তাহলে এই গরুগুলো প্রতিদিন ১০ লিটার করে দুধ দিবে যা বিক্রি করে আপনি প্রতিমাসে সাত থেকে আট হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও গাভী গরুর যে বাছুর হবে সে বাছুরটি পুরোটি লাভ কারণ একটি বাছুর হওয়ার পরপরই আপনি সেটিকে প্রায় 30 থেকে ৪০ হাজার টাকার বিনিময়ে বিক্রি করতে পারবেন। 

এবং ষাঁড় গরুতেও লাভ রয়েছে আপনি যদি দশটি ষাঁড় বাছুর কিনেন তাহলে এটি কি আপনার মিনিমাম বিক্রির জন্য সাত থেকে আট মাস লালন পালন করতে হবে এবং এগুলোর পিছে মাসে প্রায় সাত থেকে আট হাজার টাকা খরচ হবে। এবং আপনি বিক্রির সময় প্রতিদিন গরু থেকে সর্বোচ্চ প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা লাভ করতে পারবেন। 

আপনি যদি ষাঁড় গরুতে ভালো পরিমাণ একটি লাভ করতে চান তাহলে আপনাকে একবারে ৩০-৪০ টার মতো বাছুর কিনতে হবে এবং বড় আকারে খামার করে এগুলোকে লালন পালন করতে হবে তাহলে বছর শেষে এগুলো বিক্রি করে আপনি একটি মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

তাই পরিশেষে বলা যায় যে আপনার যারা গরুর খামার করার চিন্তা করছেন তারা প্রথমে গাভী গরু দিয়ে শুরু করতে পারেন এটিতে লাভ বেশি হবে এবং খরচ কম হবে।

আধুনিক পদ্ধতিতে গরুর খামার

গরুর খামারের লাভ কেমন হবে এবং এর খরচ কেমন হবে এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার খামারের ধরনের উপর কারণ আপনি যদি আপনার গরুর খামারটি সনাতন পদ্ধতিতে অথবা পারিবারিক ভাবে করেন তাহলে এটিতে খরচ কম হবে কিন্তু আপনি যদি আধুনিক পদ্ধতিতে গরুর খামার তৈরি করেন তাহলে সেখানে অনেক খরচ হবে। 

আধুনিক পদ্ধতিতে যদিও খরচ একটু বেশি হয় এবং জায়গা বেশি লাগে কিন্তু আপনি যদি আধুনিক পদ্ধতিতে গরুর খামার তৈরি করতে পারে তাহলে আপনি অনেক বেশি লাভবান হতে পারবেন। 

কারণ আধুনিক পদ্ধতিতে খামার করলে গরুর রোগ বালাই অনেক কম হয় আধুনিক পদ্ধতির খামারগুলো যেহেতু সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা হয় এবং গরুর আরাম আয়েশের বিষয়টি অনেক গুরুত্ব সহকারে দেখা হয় তাই এসব খামারে প্রতিটা গরু অনেক সুস্থ সবল থাকে। 
বর্তমানে আধুনিক পদ্ধতিতে দুই ভাবে গরু খামার তৈরি করা যায় একটি হচ্ছে খোলামেলাভাবে এবং আরেকটি হচ্ছে আবদ্ধ ভাবে আর এই দুটি বিষয় নিয়ে আমরা আজকের এই প্রতিবেদনে আলোচনা করব।
  • খোলামেলাভাবে খামারে গরু পালন
বর্তমানে বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে গাভী গরুকে খোলামেলা ভাবে পালন করা হয় কিন্তু বাংলাদেশ অনেক কম মানুষ রয়েছে যারা এভাবে গরু পালন করে। এ পদ্ধতিতে গরু পালন করার জন্য অনেক বড় জায়গার প্রয়োজন হবে জায়গা না ছাড়া আপনি এভাবে গরু পালন করতে পারবেন না। 

এ পদ্ধতিতে প্রথমে ২/৩ বিঘা জমি চারি পাশ দিয়ে প্রাচীর দিয়ে ঘিরে ফেলতে হবে এবং এর ভিতর এক থেকে দুইটি সেট তৈরি করতে হবে এরপর একপাশে গরুর পানি খাওয়ার জন্য বড় একটি জায়গা তৈরি করতে হবে যাতে করে সেখানে প্রত্যেকটা গরু নিজ ইচ্ছামতো পানি খেতে পারে। 

এর ফলে যেটি হয় অনেকগুলো গরু একটি খোলা জায়গায় ছাড়া থাকে এবং তারা নিজ ইচ্ছামত খাবার খাবে এবং পানি খাবে যার ফলে এদের গ্রোথ অন্যন্যা গরুর এর চেয়ে অনেক ভালো হয় এবং এদের প্রজনন ক্ষমতাও অনেক ভালো থাকে যার ফলে এরা খুব তাড়াতাড়ি হিটে চলে আসে।
  • আবদ্ধভাবে খামারে গরু পালন
যারা বড় বড় গরুর ব্যবসায়ী রয়েছে তারাই মূলত এ পদ্ধতিতে গরু পালন করে থাকে কারণ এ পদ্ধতিতে গরু পালনের জন্য অনেক বড় অর্থের প্রয়োজন হবে। এ পদ্ধতিতে গরু পালানোর জন্য অনেক বড় জায়গার প্রয়োজন হবে এবং এর সাথে প্রয়োজন হবে কিছু ঘাসের জমি যেগুলোতে অবশ্যই ঘাস থাকতে হবে। 

এবং এসব আধুনিক পদ্ধতির আবদ্ধ গরুর খামারে বিভিন্ন রকম যন্ত্রপাতি রাখতে হবে বিশেষ করে গরুর ওজন মাপার জন্য ওজন মাপা মেশিন এবং গরুর দুধ দৌয়ানোর জন্য দুধ দোয়ানোর মেশিন রাখতে হবে এতে করে গরুর ওলন অনেক ভালো থাকে এবং গরু থেকে অধিক পরিমাণ দুধ পাওয়া যায়।

এছাড়াও খামারের বাইরে জীবাণুন নাশক স্প্রেরের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে করে বাইরে থেকে কেউ খামারের ভিতরে ঢুকলে জীবাণু প্রবেশ করার কোন চিন্তা না থাকে। এবং খামারে পানির জন্য দ্বীপ মোটরের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে করে পাইপ লাগবে প্রতিদিন খামারকে ভালোভাবে পরিষ্কার করা যায়।

খামার থেকে প্রতিদিন গরুর গোবর পরিষ্কার করতে হবে এবং চেষ্টা করতে হবে মেঝেতে কার্পেট অথবা ম্যাট্রেস পেরে দেওয়া এতে করে গরুর পায়ের ক্ষুর অনেক ভালো থাকবে। আধুনিক পদ্ধতিতে খামার করার একটি ভালো দিক হচ্ছে এ পদ্ধতিতে গরুর রোগ বালাই খুবই কম হয় এবং গরু তাড়াতাড়ি বাড়তে থাকে।

গরুর খামার পরিকল্পনা

গরুর খামারের লাভ কেমন হয় এই সম্পর্কে যেহেতু আমরা উপরের অংশ আলোচনা করেছি তাই এবার গরুর খামার পরিকল্পনা সম্পর্কে এই অংশে আলোচনা করব। একটি গরুর খামার করার জন্য সর্বপ্রথম যেটি প্রয়োজন সেটি হচ্ছে সঠিক পরিকল্পনা এবং নির্দিষ্ট পরিমাণ পুঁজি। 

অনেক প্রবাসী এবং সরকারি চাকরি থেকে রিটাইট করা ভাই রয়েছে যারা তাদের জমানো অর্থ দিয়ে গরুর খামার করার পরিকল্পনা করে কিন্তু পরবর্তীতে একটা সময় গিয়ে তারা সেখান থেকে খুব বেশি একটা লাভ করতে পারে না এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। 
এর মূল কারণ হচ্ছে তারা খামার করার জন্য যে সকল পরিকল্পনা বা কাজ করার দরকার ছিল সেগুলো তারা ঠিকমতো করতে পারেনি যার কারণে তারা এখানে ব্যর্থ হয়েছে। তাই আজকে আমরা এই প্রতিবেদনে এমন কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই সুন্দর একটি গরুর খামার তৈরি করতে পারবেন।

১। খামার করার জন্য সর্বপ্রথম যেটি প্রয়োজন সেটি হল লক্ষ্য স্থির করা খামার করার আগে আপনাকে একটি লক্ষ্য স্থির করতে হবে যে আমি এখান থেকে শুরু করে আমার খামারটাকে এখান পর্যন্ত নিয়ে যাব তাহলে আপনি সফল হতে পারবেন।

২। এরপর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে মানসিকতা আপনি যখন প্রথম গরুর খামার শুরু করবেন তখন আপনার অনেক লস যেতে পারে কিন্তু এ সময় আপনাকে ভেঙে পড়লে চলবে না আপনার মন মানসিকতা স্থির করে নিজেকে শক্ত করতে হবে।

৩। যতগুলো গবাদি পশু প্রাণীর খামার রয়েছে সবগুলোর মধ্যে গরুর খামারে একটু বেশি খরচ হয় তাই আপনি যদি গরুর খামার তৈরি করতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই একটি মোটা অংকের অর্থ থাকতে হবে।

৪। গরুর খামার করতে যেমন অধিক অর্থের প্রয়োজন হয় তেমনি প্রয়োজন হয় বড় একটি জায়গার গরুর খামার করার জন্য আপনার অবশ্যই বড় একটি জায়গা থাকতে হবে।

৫। গরুর খামার তৈরি করার জন্য আপনাকে চারিদিক ইট এর গাঁথনি দিয় জিততে হবে এবং উপরে উঁচু করে টিন দিতে হবে যাতে করে গরুকে গরম কম লাগে।

৬। এবং সব সময় খামারে ভালো জাতের গরু যেগুলো সেগুলো তুলবেন এতে করে এ সকল গরু খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পাবে এবং বাজারজাত করা যাবে।

৭। গরুর খামারে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেটি সেটি হচ্ছে পানি এবং খাবার গরুর খামার তৈরি করার আগে প্রথমে পানি এবং জমিতে ঘাস লাগানোর ব্যবস্থা করতে হবে কারণ এই দুটো জিনিস না ছাড়া আপনি কোনদিনই গরুর খামারে গরু পালন করতে পারবেন না।

৮। এবং সর্বশেষ সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি আপনার এলাকা বা স্থানীয় প্রাণী সম্পদ উন্নয়ন অফিসে গিয়ে কিভাবে একটি ভালো গরুর খামার তৈরি করা যায় এ সম্পর্কে একটি প্রশিক্ষণ নেন।

কম খরচে গরুর খামার

গরুর খামারের লাভ কেমন হয় বা গরুর খামারে কিভাবে লাভ করা যায় আপনার মনে যদি এ প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে আজকের এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্য। গরুর খামারে ব্যবসায় লাভ করার জন্য আপনাকে প্রথমে কম খরচে গরুর খামার তৈরি করতে হবে অনেকে রয়েছে যারা গরুর খামার তৈরি করতে অনেক টাকা খরচ করে ফেলে যার ফলে পরবর্তীতে তাদের গরু কিনারি টাকা থাকে না। 

তাই আজকে আমরা এখানে আলোচনা করব যে কিভাবে কম খরচের মধ্যে একটি সুন্দর এবং লাভবান গরু খামার তৈরি করা যায়।

১। খামার করার জন্য আপনার পুঁজি যদি অল্প থাকে তাহলে বাস এবং টিন দিয়ে আপনি খামার তৈরি করতে পারেন বর্তমানে অনেক খামারি রয়েছে যারা এখন এইভাবে তৈরি করছে।
২। এ পদ্ধতিতে গরুকে খাবার দেওয়ার জন্য বড় কোন পাত্রের প্রয়োজন হয় না এক্ষেত্রে আপনি ৫০০ টাকা দিয়ে একটি প্লাস্টিকের ড্রাম কিনলে ড্রামটিকেদুই ভাগে কেটে দুইটি পাত্র তৈরি করা যাবে।

৩। এবং সবসময় চেষ্টা করবেন গরুর খামারে গাভী গরু পালন করা কারণ গাভী গরুর পালন খরচ কম এবং লাভ বেশি।

৪। গরুর খামারে অতিরিক্ত কোন লোক রাখার প্রয়োজন নেই এতে করে খরচ বৃদ্ধি পাবে কষ্ট করে হলেও নিজের কাজ নিজে করুন এতে খরচটি অনেক কমে যাবে।

৫। গরুকে খাওয়ানোর জন্য যে ঘাসের প্রয়োজন হয় সে ঘাসগুলো আপনার পাশের কোন জমিতে চাষ করুন এতে করে খামারের খরসটিও তুলনামূলকভাবে আপনার কমে আসবে।

৬। সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি গ্রামের দিকে গরুর খামার তৈরি করেন এতে করে গরুর খাদ্যের যে খরচটি এই খরচটি অনেকাংশে কমে আসবে।

গরুর খামার করতে কত টাকা লাগে

গরুর খামারের লাভ কেমন হয় এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার খামারের উপর আপনি যে অনুযায়ী খামার তৈরি করবেন এবং যেভাবে গরু পালন করবেন আপনার লাভ ও সে অনুযায়ী হবে। 

অনেকে রয়েছে যারা গরুর খামার তৈরি করতে চাই কিন্তু একটি গরুর খামার তৈরি করতে কত টাকা খরচ হয় এ সম্পর্কে কোন ধারণাই নেই তাই আজকের এ প্রতিবেদনে আমরা আপনাদেরকে জানাবো যে একটি গরুর খামার করতে কত টাকা লাগে। গরু বাদে শুধু একটি গরুর বোয়ালঘর অথবা খামার করতেই দুই থেকে প্রায় আড়াই লাখ টাকা খরচ হতে পারে। 
মনে করেন আপনি ২০টি গরুর জন্য অল্প খরচে একটি সেট তৈরি করতে চাইছেন সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে বাস এবং উপরে টিনের ছাউনি দিয়ে করতে পারেন। এবং সেটির লাইনে আপনি চাইলে পুরাতন ড্রাম কিনে এগুলো মাঝামাঝি কেটে দুই ভাগে ভাগ করে দুইটি পাত্র তৈরি করে দুইটি দুইটি গরুকে খাবার দিতে পারবেন। 

এছাড়াও মেঝেতে হালকা করে ইট বসিয়ে এর ওপরে সিমেন্টের একটি ছলিং তৈরি করতে পারে এবং এই সবগুলো দিয়ে আপনার সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা খরচ হতে পারে আমি এটি সর্বোচ্চ হিসাব করলাম হয়তোবা এর থেকে কম হবে। 

এরপর দ্বীপ মটর এবং কারেন্টের লাইন ফ্যান লাইট এবং গোবর ফেলার জন্য একটি হাউজ তৈরি সব দিয়ে আরো এক লাখ টাকা খরচ হতে পারে। সব মিলিয়ে আপনি যদি আড়াই লাখ টাকা বাজেট করেন তাহলে ২০টি সেটের একটি গরুর খামার তৈরি করা সম্ভব।

লেখকের মন্তব্য

আপনি যদি পুরো আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন যে একজন সফল গরুর খামারি হতে গেলে কি কি করতে হবে তাই আজকের এ আর্টিকেলটি আপনাদের যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আর্টিকেলটিতে একটি লাইক এবং কমেন্ট করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

rsfahim it নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url