স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ার জন্য ফলমূল খাওয়ার কিছু গুরুত্ব
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ার জন্য ফলমূল হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম কারণ ফল খাওয়ার
মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় আর তাই আজকের এই আঁটিকেলে এ সম্পর্কে
আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব।
আপনারা যারা সুস্থ ভাবে জীবন যাপন করতে চান তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলে আমরা
ফলমূল খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।
সূচিপএঃ স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ার জন্য ফলমূল খাওয়ার কিছু গুরুত্ব
- স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ার জন্য ফলমূল
- ফল খাওয়ার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
- প্রতিদিন ফল খাওয়ার উপকারিতা
- ফলের মধ্যে ভিটামিনের গুরুত্ব
- ফলের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য এবং ত্বক সংরক্ষণ
- হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ফলের ভূমিকা
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ফলের প্রভাব
- ওজন কমাতে ফলের কার্যকারিতা
- লেখকের মন্তব্য
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ার জন্য ফলমূল
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ার জন্য ফলমূল এর গুরুত্ব অনেক বেশি কারণ ফলমূল আমাদের
দেহের শক্তি সঞ্চালন এবং রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে থাকে।
আপনার খাদ্য তালিকায় আপনি যদি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ ফলমূল রাখেন তাহলে
বিভিন্ন প্রকার রোগ যেমন ক্যান্সার,, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ইত্যাদির ঝুঁকি কমে
যাবে। তাই কোন ধরনের ফলমূল খেলে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ে তোলা যায় এ সম্পর্কে
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব তাই চলুন দেরি না করে
এ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নি।
আঙ্গুর : আঙ্গুরে ভিটামিন সি এবং
ভিটামিন কে রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং রক্তের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য
করে থাকে এছাড়াও এখানে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং খনিজ উপাদান থাকে যা শরীরের
জন্য অনেক বেশি উপকারী।
আনারস : আনারসে এক ধরনের এনজাইম রয়েছে
যা আমাদের পাচন প্রক্রিয়ায় অনেক বেশি সহযোগিতা করে থাকে এছাড়া এখানে প্রচুর
পরিমাণ ভিটামিন সি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে
বৃদ্ধি করে দেয়।
ডালিম : ডালিম প্রচুর পরিমাণে
এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আমাদের ক্যান্সার অতিরিক্ত রক্তচাপ কমাতে সহযোগিতা করে
থাকে এছাড়াও হৃদরোগের বিভিন্ন রকম রোগ থেকেও এটি আমাদেরকে রক্ষা করে থাকে।
আপেল : আপেলে এন্টি অক্সাইড এবং ফাইবার
পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকায় এটি আমাদের রক্ত সঞ্চালন এবং হৃদরোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা
করে থাকে। এছাড়াও এটি আমাদের রক্তের শর্করা বৃদ্ধি করে থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য
থেকেও আমাদেরকে রক্ষা করে।
লেবু : লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন
সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং এক ধরনের সাইক্রেটিস এসিড থাকে যা আমাদের পাচন
প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে থাকে এছাড়া এটি আমাদেরকে অতিরিক্ত রক্তচাপ থেকে রক্ষা
করে থাকে।
আম : আম একটি সুস্বাদু ফল এবং এটিতে
ফাইবার থাকে যা আমাদের পেটের জন্য অনেক বেশি উপকারী এছাড়াও এখানে ভিটামিন সি
ভিটামিন এ পটাশিয়াম অ্যান্টিঅক্সাইড ইত্যাদি থাকে যা আমাদের হৃদরোগ, হজম শক্তি
বৃদ্ধি, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি ইত্যাদি করে থাকে।
স্ট্রবেরি : স্ট্রবেরি ও একটি সুস্বাদু
ফল যা অনেকেই খেতে পছন্দ করে কিন্তু এই ফলেও অনেক বেশি পুষ্টিগুণ আছে যেমন এর ফলে
ভিটামিন সি, ফলিক এসিড, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ইত্যাদি রয়েছে যা আমাদের রক্ত
সঞ্চালন ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এবং এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক বেশি
উপকারী একটি ফল।
কলা : কলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার
নিউট্রিশন এবং প্রোটিন রয়েছে যা আমাদের সুস্থ শরীর গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
পালন করে থাকে এবং আমাদেরকে বিভিন্ন রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকেও রক্ষা করে থাকে।
তাই পরিশেষে উপরের আলোচনা থেকে বলা যাবে স্বাস্থ্যকরণ জীবন যাপন করার জন্য
প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় এ সকল ফলমূল থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এছাড়াও এ সকল ফল
ছাড়াও আরো যে সকল ফলমূল রয়েছে সবগুলোই আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
তাই আমাদের এ সকল ফল মূল প্রতিদিন খাওয়া উচিত।
ফল খাওয়ার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ার জন্য ফলমূল খাওয়ার গুরুত্ব অনেক বেশি কারণ ফল
খাওয়ার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়ে থাকে। কারণ অনেক ফলে ভিটামিন সি
থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এছাড়াও ভিটামিন সি
শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমকে ভালো রাখে। ভিটামিন সি যুক্ত ফল গুলোর মধ্যে রয়েছে
কমলা, স্ট্রবেরী, লেবু, পেয়ারা ইত্যাদি।
এছাড়াও ভিটামিন এ এবং ফাইবার যুক্ত ফলগুলো আমাদের শরীরে শক্তি উৎপাদন এবং পেট
পরিষ্কার রাখতে সহযোগিতা করে থাকে ভিটামিন এ এবং ফাইবার যুক্ত ফল গুলোর মধ্যে
রয়েছে আপেল, পেঁপে, গাজর ইত্যাদি।
আরো পড়ুনঃ খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
এবং অনেক ফলে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম এর পরিমাণ থাকায় এগুলো আমাদের শরীরের
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো বেশি বৃদ্ধি করে দেয়। তাই প্রতিটি মানুষেরই খাদ্য
তালিকায় প্রতিনিয়তই ফলমূল থাকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ এতে করে আপনার শরীর ও মানসিক
স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটবে।
প্রতিদিন ফল খাওয়ার উপকারিতা
প্রতিদিন ফল খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি কারণ ফলে থাকা ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান
আমাদের শরীরে অনেক বেশি উপকারী এছাড়াও ফলের মধ্যে থাকা ফাইবার অ্যামাইনো এসিড
ইত্যাদি উপাদান আমাদের পাচন প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত
বিভিন্ন রোগ থেকে আমরা রক্ষা পেয়ে থাকি।
ফল খাওয়ার আরো অনেক বেশি উপকারিতা রয়েছে যেগুলো আমরা আপনাদেরকে আজকে পয়েন্ট
আকারে সুন্দর করে বুঝিয়ে বলব তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
১। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ ফল খেলে আপনার শরীরে তেমন কোন রোগ বাসা বাঁধতে
পারবেনা।
২। এবং প্রতিটি ফলে মিনারেল এবং খনিজের পরিমাণ থাকে যা আমাদের শরীরে মিনারেলের
ঘাটতি পূরণ করে।
৩। এছাড়াও বিভিন্ন ফল রয়েছে যেগুলোতে ফাইবার এবং আঁশ রয়েছে যা আমাদের পাচন
প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে থাকে এবং আমাদের কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে।
৪। এবং আপনি যদি প্রতিনিয়ত ঠিকঠাক ভাবে ফল খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার রক্তে
শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখবে এবং আপনার হার্ট ভালো রাখবে আপনি দীর্ঘ দিন
সুস্থ থাকতে পারবেন।
৫। আপনি যদি আপনার বেশি ওজন নিয়ে অনেক চিন্তিত থাকেন তাহলে আপনি ফল খাওয়ার
মাধ্যমে আপনার ওজন অনেকটা কমিয়ে ফেলতে পারবেন কারণ ফলে এমন ধরনের এসিড রয়েছে
যেগুলো আপনার শরীরের অতিরিক্ত মেদ দূর করে দিবে।
৬। এবং প্রতিদিন ফল খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের উজ্জ্বলতা অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে
এবং আপনার শারীরিক কোন অক্ষমতা থাকলে সেটিও দূর হয়ে যাবে।
৭। আপনি যদি প্রতিদিন সকালে নিয়মিত ফলমূল খান তাহলে আপনার শরীর থেকে বিষাক্ত
উপাদানগুলো বেরিয়ে যাবে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
ফলের মধ্যে ভিটামিনের গুরুত্ব
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ার জন্য ফলমূল এর বিকল্প নেই ফলের মধ্যে ভিটামিনের
গুরুত্ব অনেক বেশি বিশেষ করে সবুজ রঙের যে সকল ফল রয়েছে সে সকল ফলে প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন থাকে বিশেষ করে ভিটামিন এ ভিটামিন সি ভিটামিন বি ভিটামিন কে
ইত্যাদি।
ভিটামিন সি এর মধ্যে রয়েছে, কমলা লেবু বাতাবি লেবু, পেয়ারা ইত্যাদি যা আমাদের
শরীরের ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এবং
ভিটামিন কে এর মধ্যে রয়েছে আপেল আঙ্গুর ইত্যাদি যা আমাদের রক্তের প্রবাহকে ঠিক
রাখে এবং হার মজবুত করে।
কলা পেঁপে নারিকেল ইত্যাদি ফলে ভিটামিন বি থাকে যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক
গুরুত্বপূর্ণ আর ভিটামিন বি আমাদের শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে থাকে।
ফলের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য এবং ত্বক সংরক্ষণ
ফলের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য এবং ত্বক সংরক্ষণ ত্বকের স্বাস্থ্যরক্ষা
ইত্যাদি কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে কারণ ফলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
আমাদের কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকেও রক্ষা করে
রাখে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া যাবে জানুন
এছাড়াও ফলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতেও অনেক
বেশি কাজ করে থাকে এটি সূর্যের ক্ষতিকারক রশি থেকে আমাদের ত্বকে রক্ষা করে থাকে
বিশেষ করে ভিটামিন সি যুক্ত হলে এই উপাদানটি থাকে। এবং ফলের এই উপাদানটি ত্বকের
আদ্রতা রক্ষার্থে এবং ত্বকে কোমল রাখতেও সাহায্য করে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ফলের ভূমিকা
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ার জন্য ফলমূল যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি হৃদরোগের ঝুঁকি
কমাতে ফলের গুরুত্ব অপরিসীম ফলে ফাইবার এবং কোলেস্টেরলের উপস্থিত থাকায় এটি
আমাদের রক্তে কোলেস্টেরল মাত্রা কমাতে সাহায্য করে থাকে বিশেষ করে কমলা পেঁপে সহ
আরো বেশ কিছু ফলে ফাইবার রয়েছে।
এছাড়া ফলে থাকা পটাশিয়াম আমাদের রক্তচাপ এবং হার্ট এটাকের ঝুঁকি কমিয়ে থাকে
কলা পেপে শসা এবং আপেল এই ফলগুলোতে অনেক বেশি পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে। এবং
পানিযুক্ত যে সকল ফল রয়েছে যেমন তরমুজ, ডাব, স্ট্রবেরি ইত্যাদিও হৃদরোগের ঝুঁকি
কমাতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ফলের প্রভাব
আপনার যদি ডায়াবেটিস থেকে থাকে তাহলে আপনি প্রতিনিয়ত ফল খাওয়ার মাধ্যমে আপনার
ডায়াবেটিস কে কন্ট্রোল করতে পারবেন এখন অনেকের মনে প্রশ্ন আসবে যে ডায়াবেটিস
নিয়ন্ত্রণে ফলের প্রভাব আছে কিনা? আসলেই আছে আর তাই এই সম্পর্কেই আজকের
আর্টিকেলের এই অংশে বিস্তারিত আলোচনা করব।
যে সকল ফলে ফাইবারের উপাদান রয়েছে যেমন নাশপাতি, পেঁপে, স্ট্রবেরি ইত্যাদি
আমাদের রক্তের শর্করা পরিমাণ স্বাভাবিক রাখে এবং যার ফলে ডায়াবেটিসের
ইন্সুলেন্সের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের সব সময় কম শর্করা জাতীয় খাদ্য খাওয়া উচিত আর তাই আপেল কমলা
স্ট্রবেরি পেঁপে ইত্যাদিতে শর্করার পরিমাণ অনেক কম থাকে যার ফলে ডায়াবেটিস
রোগীদের ডায়াবেটিস কন্ট্রোল করতে অনেক সুবিধা হয়।
এবং ভিটামিন সি পটাশিয়াম শর্করা জাতীয় ফল যেগুলো রয়েছে এগুলো ডায়াবেটিস
নিয়ন্ত্রণে অনেক বেশি সহযোগিতা করে থাকে যেমন কলা শসা আমলকি লেবু কমলা ইত্যাদি।
ওজন কমাতে ফলের কার্যকারিতা
ওজন কমাতে ফলের কার্যকারিতা কি এই সম্পর্কে আপনি যদি জানেন তাহলে আপনি আপনার শরীর
থেকে খুব সহজেই অতিরিক্ত ওজন দূর করতে পারবেন।
ওজন কমানোর জন্য বিশেষ করে ফাইবার ভিটামিন সি ফ্যাটি এসিড ইত্যাদি যুক্ত যে সকল
ফল রয়েছে যেমন কমলা, লেবু, আপেল, স্ট্রবেরি, পেয়ারা, পেঁপে, তরমুজ ,আঙ্গুর
ইত্যাদি শরীরের অতিরিক্ত মেদ দূর করতে সাহায্য করে থাকে। তাই আপনি যদি আপনার ওজন
নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত থাকেন তাহলে এ সকল ফল খেতে পারেন এগুলো আপনার শরীর থেকে
অতিরিক্ত মেদ দূর করে দিবে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গঠনের জন্য ফলমূল খাওয়াটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ
এটা হয়তোবা আপনারা ইতিমধ্যে জেনে গেছেন তাই আমরা আশা করি আমাদের আজকের
আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনারা অবশ্যই প্রতিনিয়ত আপনাদের খাদ্য তালিকায় বিভিন্ন
রকম ফলমূল রাখবেন।
তাই পরিশেষে আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আর্টিকেলটিতে
অবশ্যই একটি লাইক কমেন্ট এবং শেয়ার করবেন এবং এ ধরনের আরো তথ্য পেতে আমাদের
ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত থাকবেন ধন্যবাদ।
rsfahim it নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url